আমাদের মেহেরপুর ডট কম ঃ সঠিক সময়ে পেনশন প্রাপ্তি নিশ্চিত করণের দাবী জানিয়ে গতকাল সকাল ১১টার দিকে মেহেরপুর রিপোটার্স ইউনিটি’র কার্যালয়ে মেহেরপুর সদর উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের হিসাব রক্ষক জন সুব্রত সরকার সাংবাদিক সম্মেলন করেছে।
তিনি লিখিত ও মৌখিক বক্তব্যে বলেন আমার স্ত্রী মেরী অমিতা ম-ল, অফিসার (ক্যাশ), সোনালী ব্যাংক, মেহেরপুর কোর্ট বিল্ডিং শাখায় কর্মরত অবস্থায় গত ০২-০৭-২০০৭ ইং তারিখে মৃত্যু বরণ করেন। মৃত ব্যক্তির স্বামী (জন সুব্রত সরকার, হিসাব রক্ষক, উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়, মেহেরপুর সদর) পেনশন পাওয়ার আবেদনের সময় অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ১১৫ তারিখ: ০১-০৯-২০০৩ ইং মোতাবেক ২৮-৮-২০০৭ ইং তারিখে স্বাক্ষরিত তথ্য সম্বলিত সংযোজনী-৩ ফরম ব্যবহার করেন। ঐ ফরমে প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে অর্থ ও রাজস্ব বিভাগের ১৬-০৪-১৯৫৯ তারিখের স্মারক নং ২৫৬৬(৪০)এফ অনুসরণে বিপতœীক স্বামী ও নাবালক পুত্র মোট দুই জন উত্তরাধিকারী নির্ণয় করে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ স্থানীয় ব্যাংকের শাখার ব্যবস্থাপক বরাবর মৃত ব্যক্তির স্বামীকে ১৫ বৎসর পর্যন্ত পেনশন পরিশোধের আদেশ জারী করেন। উক্ত পিপিও অনুসারে গত ০৩-৭-২০০৭ তারিখ হতে অক্টোবর ২০১০ মাস পর্যন্ত পেনশন ভাতা পরিশোধ করা হয়। এপ্রিল/’১০ মাস হতে অক্টোবর/’১০ মাস পর্যন্ত ৭ মাস পেনশন আটকিয়ে রেখে ২১/১১/১০ইং তারিখে পরিশোধ করেন, যা পেনশন পরিশোধ বহিতে লিপিবদ্ধ করে পরিশোধকারী কর্তৃক স্বাক্ষরিত হয়। পরবর্তীতে নভেম্বর ২০১০মাস হতে জুলাই ২০১১ মাস পর্যন্ত ৯ মাস পেনশন আটকিয়ে রেখে ব্যবস্থাপক (শ্রী ব্রতীন কুমার বাগ্চি), সোনালী ব্যাংক লি:, মেহেরপুর কোর্ট বিল্ডিং শাখা, মেহেরপুর মহোদয় ইং ২৯-৮-২০১১ তারিখের পত্রদ্বারা বিপতœীক স্বামী (১০-১২-২০০৭ ইং তারিখে) পুন: বিবাহ করায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ১১৫ তারিখ ০১-০৯-২০০৩ ইং এর প্রজ্ঞাপনের নীতিমালা ভংগ করার প্রেক্ষিতে পেনশন প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত করে ইতোপূর্বে উত্তোলিত পেনশনভাতা ফেরত সহ পুনঃবিবাহের সনদপত্র দাখিল করতে বলেন। সাংবাদিক সম্মেলনে জন সুব্রত সরকার এ বিষয়ে মানবাধিকার কমিশন সহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ ও সহায়তা প্রাপ্তির আশা করেছেন।