বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের  কেউই ছাত্রলীগের কর্মী নন।-প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব

বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের কেউই ছাত্রলীগের কর্মী নন।-প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ  দাবি করেছেন, বিশ্বজিৎ দাস হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের  কেউই ছাত্রলীগের কর্মী নন।  এ হত্যাকাণ্ডের জন্য বিএনপি ও জামায়াতকে দায়ী করে তিনি বলেন, মানুষ হত্যা করে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের ওপর দোষ চাপানো তাদের (বিএনপি-জামায়াত) ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে।  প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন,   খুনি  অভিযুক্তদের পরিচয় হলো—
মো. ওবায়দুল কাদের:

তাঁর বাবা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার একটি মাদ্রাসার শিক্ষক। তাঁর বড় ভাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের বড় নেতা ছিলেন।ওবায়দুল কাদের আগে শিবির  ছিলেন।
মো. রফিকুল ইসলাম ওরফে শাকিল:

তাঁর বাবার নাম আনছার আলী। তিনি কর অফিসের একজন অবসরপ্রাপ্ত পিয়ন। তাঁর বড় ভাই পটুয়াখালী পৌর যুবদলের আহ্বায়ক।
মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান ওরফে নাহিদ:

তিনি ভোলার একটি মাদ্রাসা থেকে আলিম ও ফাজিল পাস করেন। তাঁর নানা কুখ্যাত রাজাকার। তাঁর বড় ভাই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হল শাখা ছাত্রশিবিরের নেতা। তিনি ছাত্রলীগের নেতা ফারুক হত্যা মামলার আসামি।
মীর মো. নূরে আলম ওরফে লিমন:

তাঁর বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন, ছিনতাই, অপহরণসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
মো. ইমদাদুল হক: তাঁর বাড়ি যশোরে শার্শা উপজেলায়। ইমদাদুলের চাচা শাহজাহান আলী জামায়াত|
রফিকুল ইসলাম ওরফে শাকিল:

তাঁর বাড়ি নরসিংদীতে। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাসের ছাত্র।
আবুল কালাম আজাদ জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বজিতের খুনিদের গ্রেপ্তারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন।

 

অন্যান্য বাংলাদেশ