আমাদের মেহেরপুর ডট কম ঃ অনৈতিন সুবিধা গ্রহন করতে না পেয়ে এক শ্রেনীর প্রতারক চক্র গাংনী ভূমি অফিসের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। আর অপপ্রচারের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেনা সয়ং সহকারী কমিশনার ভূমি ইমরান আহমেদ।স্থানীয় ও ভূমি অফিস সূত্র জানান,সম্প্রতি সময়ে এক শ্রেনীর প্রতারক চক্র অবৈধ ভাবে খাস জমি বন্দবস্ত না পেয়ে ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছে। তাছাড়া নাম খারিজসহ নানা অনৈতিক সুবিধা গ্রহন করতে না পেরে সহকারী কমিশনার ভূমি ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধেও অযৌতিক অভিযোগ এনে অপ্রচার করছে। সহড়াবাড়িয়া গ্রামের ইমদাদ হোসেন জানান,সম্প্রতি সময়ে গাংনী উপজেলা ভূমি অফিসে যে কোন কাজ সহজেই করতে পারি একারনে আগের মত এখন আর দুর্ভোগ পোহাতে হয়না। কাথুলী গ্রামের পারভেজ হেসেন জানান,গাংনী উপজেলা ভূমি অফিসে প্রবেশ করতেই চোখ পড়ে যে কোন বিষয়ে সরাসরি অফিসারের সাথে যোগাযোগ করতে সে অনুযায়ী অফিসার সাহেব কে বলার সঙ্গে সঙ্গে নাম জারির বিষয় টি সমাধান করে দেয়। আমার মত অনেকেই দ্রত ভূমি সংক্রান্ত কাজ অল্প সময়েই করতে পারছে। কাজিপুর গ্রামের বৃদ্ধ আব্দুল হালিম জানান,জমি রেজিষ্টি করতে আসার পর রেকর্ড ছাড়া রেজিষ্টি হবেনা বলে মুহুরী জানালে। সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা ভূমি অফিস থেকে রেকর্ডের ফটোকপি নেওয়ার পরপরই জমিটি রেজিষ্টি করা হয়। ভূমি অফিস থেকে এই রেকর্ড না পেলে মেহেরপুর রেকর্ড অফিসে গিয়ে হাজার টাকা ব্যায় করে ১৫ দিন পর তা পাওয়া যেত। কিন্তু গাংনীতে সঙ্গে সঙ্গে পাওয়ার পর সমস্যা সমাধান হয়ে যায়। ভূমি অফিস সূত্র জানান,বর্তমানে কর্মরত সহকারী কমিশনার ভূমি ইমরান আহমেদ ২০১২ সালের নভেম্বর মাসে যোগদান করার পর থেকেই সুফল পাচ্ছে ভূমি মালিকরা। সহকারী কমিশনার ভূমি ইমরান আহমেদ জানান, সম্প্রতি সময়ে ধানখোলা ইউনিয়নের গাড়াডোব ভূমি অফিসের সহকারী তহসিলদার (সহকারী ভুমি কর্মকর্তা) আব্দুল হালিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ারর পরপর তার কাছ থেকে দাখিলা ক্লোজ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন ভূমি অফিসে কোন অনিয়ম মেনে নেয়া হবেনা। কারো কোন অভিযোগ থাকলে সরাসরি আমার কাছে অভিযোগ দিলে অবশ্যই দ্রত ব্যবস্থা নেয়া হবে।