নানা টানাপড়েনে দেশের কোন সঙ্কটে মিছিল না করে কিশোর যুবাদের মননের বিকাশে অবিরত সময় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র দেশজুড়ে টানা পথ চলায় চলছে তাদের বইপড়া আন্দোলন। তিন দশকেরও বেশি সময় দেশজুড়ে আলোকিত মানুষ গড়া যার কাজ সেই প্রতিষ্ঠানটি তার নৈর্ব্যাক্তিক মান বজায় রাখতে পেরেছে। নানা অনুযোগ, নানা প্রশ্ন হজম করতে শত প্রতিকূলতাতেও, সমালোচনাতেও এর নীতির কারণেই এখানকার কর্মীদের ও আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ- এর পক্ষ সম্ভব হয়েছে।ঢালাও রাজনীতি আমাদের সবকিছু বিভক্ত করেছে যদিও রাজনীতির বাইরে এদেশে কিছুই নেই। সমাজ বদলের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন জনপ্রিয় এই শিক্ষাবিদ আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ সস্তা কিছুর কাছে নিজেকে বিকিয়ে দেননি।
ধ্বংসাত্মক রাজনীতির মুখে ছাই চাপা দিতে তারুণ্যের এই অতি বিপ্লবী চিন্তা মনাযোগ নিয়ে শ্রবণ সঙ্কট নিয়ে নানা কথা অস্থিরতা বর্তমান বছরে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থা আন্দোলন প্রতি-আন্দোলনে রাজনৈতিক অস্থিরতা বৃদ্ধি বেকারত্ব ও নিত্যপ্রয়াজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি ,ধর্মীয় মৌলাবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠ , দেশের বিভিন্নস্থানে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ প্রভৃতি ঘটনা, সরকারের কঠোর হস্তে এর মোকাবিলা করার চেষ্টা এভাবেই কি এগুবে আগামীর বাংলাদেশ। সব ছাপিয়ে আমাদের প্রত্যাশা শান্তি ও স্বস্তির। আর ষোলকোটির এই দেশে তা দিতে পারেন দু’নেত্রী। এক সকালের শুভ চিন্তাই জাগাতে পারে নতুন বাংলাদেশকে।
শুক্রবার ও শনিবার পরপর দু’দিন টিআইবি ও সিপিডি’র প্রস্তাবনা কার কাছে- মোটাদাগে রাজনীতিকদের কথা বলা হলেও বাস্তবায়নের তাগিদতো দু’নেত্রীর কাছেই। এরশাদ চিঠি লিখেছেন, প্রতিদিনই সংলাপের কথা বলছেন দেশ-বিদেশের বন্ধুরা। তাতো দু’নেত্রীকে উদ্দেশ্য করেই। নববর্ষে দু’নেত্রীও দেশবাসীর শুভ চান। আনন্দে উদ্বেল হন। নিশ্চয়ই উদ্বেগেও অস্থির হন। সকল দুঃখ জরা আর গ্লানিতে আমাদের সুসংবাদ দু’নেত্রীর নববর্ষে শুভেচ্ছা বিনিময়। শুভ কামনা।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু কন্যা। অন্যজন বিরোধীদলীয় নেত্রী। মুক্তিযোদ্ধা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সহধর্মিনী। সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তাদের দিয়েই গত দু’দশকের বাংলাদেশ পথ চলছে। তাদের গথ চলায় ফিরে পেতে পারে একটি শুভ আগামীর বাংলাদেশ । বদলে যাবে কষ্টের উদ্বেগে উৎকণ্টার বাংলাদেশ ।