২০১২ সালে ২৪ জনকে গুম করা হয়েছে। বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৭০ জন।

২০১২ সালে ২৪ জনকে গুম করা হয়েছে। বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৭০ জন।

২০১২ সালে ২৪ জনকে গুম করা হয়েছে। বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ৭০ জন। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নির্যাতনের শিকার হয়েছে ৭২ জন। জেল হেফাজতে মৃত্যুবরণ করেছেন ৬৩ জন। গণপিটুনিতে নিহত হয়েছে ১৩২ জন।

38208_odhikarআইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অবহেলা লক্ষ্য করা গেছে চরমভাবে। গেল বছর রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত হয়েছেন ১৬৯ জন। ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বিএসএফ ৩৮জন বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে। ১০০ জন বাংলাদেশিকে আহত করেছে। ৭৪ জন বাংলাদেশীকে অপহরণ করেছে। মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ বার্ষিক মানবাধিকার প্রতিবেদনে এসব তথ্য প্রকাশ করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছেÑ ২০১২ সালটি ছিল সাংবাদিকদের জন্যে অত্যন্ত সংকটময়। এ সময়ে ৫ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৬১ জন সাংবাদিক। হুমকি দেয়া হয়েছে ৬৩ জনকে, আক্রমনের শিকার হন ১০, লাঞ্ছিত হয়েছেন ৫০ জন সাংবাদিক। ১ জন সাংবাদিককে র‌্যাব ও ১ জনকে ডিবি পুলিশ ধরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১ বছরে ৮০৫ জন নারী ও শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ১৩ জন নারী ও শিশুকে ধর্ষণ করেছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়েছেÑ ২০১২ সালে জাতীয় প্রতিষ্ঠান যথা জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং তথ্য কমিশন তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আদিলুর রহমান খান। বক্তব্য রাখেন আধিকার-এর উপদেষ্টা ফরহাদ মজহার। উপস্থিত ছিলেন, সভাপতি সিআর আবরার, পরিচালক এএসএম নাসির উদ্দিন এলান, প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সাজ্জাদ হোসেন এবং সিনিয়র গবেষক তাসকিন ফাহমিদাসহ অন্য কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ