রুমানা মনজুর দেশে ফিরতে চান।

রুমানা মনজুর দেশে ফিরতে চান।

62290_b2অন্ধ রুমানা মনজুর কানাডায় ইউনিভার্সিটি অব বৃটিশ কলম্বিয়াতে মাস্টার্সের থিসিস জমা দিয়ে  সহিংসতা ও নিষ্পেষণের শিকার নারীদের পাশে দাঁড়াতে চান। রুমানা মনজুর বাংলাদেশের সেই নারী,দু’বছর আগে স্বামীর হামলায় অন্ধ হয়ে যাওয়া রুমানার কাছে অন্ধকারময় হতাশার ভিতরেও  নিচু ভূমির দেশ হিসেবে এখন পরিচিত বাংলা দেশের ওপর জলবায়ুর পরিবর্তনে কি মারাত্মক প্রভাব পড়বে তার ওপর তিনি মাস্টার্সের থিসিস করেন।  নারকীয় নির্যাতন  চিরদিনের জন্য অন্ধ হয়ে ও গত ২৮শে জুন সেই থিসিস জমা দেন ইউনিভার্সিটি অব বৃটিশ কলাম্বিয়ার একটি জমায়েতে। থিসিস জমা দিয়ে তিনি এর পক্ষে যুক্তিতর্ক তুলে ধরেন। ওই রুমে তখন উপস্থিত ছিলেন বেশ কয়েকজন প্রফেসর, বন্ধু, পারিবারিক সদস্য ও অনুসারী শিক্ষার্থীরা। রুমানার বক্তব্য শেষ হতেই সবাই তাকে অভিনন্দিত করে।
 জানুয়ারিতে সিদ্ধান্ত নিলা কারও নিয়ন্ত্রণে  সে থাকবো না। তাতে ভবিষ্যতে আমি সুখী বা অসুখী যা-ই থাকি না কেন। ২০১১ সালের জুনে রুমানা মনজুর ইউনিভার্সিটি অব বৃটিশ কলাম্বিয়ার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের একজন গ্র্যাজুয়েট ছিলেন। ওই বছরে তিনি পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেশে ফেরেন। তখনই স্বামী তার ওপর হামলা চালায়। পরের ঘটনা সবার জানা।আমার কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময় সেটাই যখন সব সমপ্রদায়ের মানুষ আমাকে সহায়তা করেছে। এটা এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতা। রুমানার এখন চেহারায় কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। তার তুলে নেয়া চোখে বসানো হয়েছে দু’টি কৃত্রিম চোখ। তা দিয়ে তিনি দেখতে পান না। তবে তা তাকে দিয়েছে এক স্বাভাবিক চেহারা। এ জন্য কেউ তার দিকে তাকালে তাকে অন্ধ বলে মনে হবে না। তার হাতে রয়েছে এমন একটি ঘড়ি যা তাকে সময় বলে দেয়।আমার কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময় সেটাই যখন সব সমপ্রদায়ের মানুষ আমাকে সহায়তা করেছে। এটা এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতা। রুমানার এখন চেহারায় কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। তার তুলে নেয়া চোখে বসানো হয়েছে দু’টি কৃত্রিম চোখ। তা দিয়ে তিনি দেখতে পান না। তবে তা তাকে দিয়েছে এক স্বাভাবিক চেহারা। এ জন্য কেউ তার দিকে তাকালে তাকে অন্ধ বলে মনে হবে না। তার হাতে রয়েছে এমন একটি ঘড়ি যা তাকে সময় বলে দেয়।
আন্তর্জাতিক