আমাদের মেহেরপুর ডট কমঃ
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তর পর্বে জার্মানিতে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের (টিআই) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পাঠানো হবে। সরকার এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেবে না-এ তথ্য জানিয়েছেন। এর আগে ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর সভাপতিত্বে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সংসদের অধিবেশন শুরু হয়। টিআইবির জরিপপদ্ধতির সমালোচনা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অনেকেই দুর্নীতি করে। কিন্তু রাজনীতিবিদদের দুর্নীতিবাজ বলা ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে। টিআইবিও সেই ফ্যাশন করেছে টিআইবির প্রতিবেদন সম্পর্কে শাহরিয়ার আলমের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মহাজোট প্রশাসনের জবাবদিহি নিশ্চিত করার জন্য সরকার গঠন করেছে। শাহরিয়ার আলমের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী আরও জানান, গত ১৪ অক্টোবর ‘নবম জাতীয় সংসদ-সদস্যদের ইতিবাচক ও নেতিবাচক ভূমিকা পর্যালোচনা’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পর পর্যালোচনার জন্য ৩১টি বিষয় স্পষ্ট করার জন্য তথ্য মন্ত্রণালয় থেকে টিআইবিকে অনুরোধ করা হয়। মন্ত্রী আরও বলেন, ‘পত্রিকায় ছাপা হয়েছে ৯৭ শতাংশ সাংসদ অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত। কিন্তু টিআইবির মূল প্রতিবেদনে আছে ১৪৯ জন সাংসদের মধ্যে ৯৭ শতাংশ অনৈতিক কাজে জড়িত। তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, টিআইবির গবেষণাটিতে একটি নেতিবাচক ধারণাকে প্রতিষ্ঠিত ভেবে ইচ্ছামতো উত্তরদাতা নির্বাচন করে, সুনির্দিষ্ট নেতিবাচক নির্দেশক প্রশ্নমালার অধীনে জরিপ পরিচালনা করে একটি সুনির্দিষ্ট নেতিবাচক লক্ষ্যে পৌঁছানোর প্রচেষ্টা বলে প্রতীয়মান হয়েছে। অনুমাননির্ভর প্রতিবেদনের জন্য টিআইবির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না—ফজিলাতুন নেসা বাপ্পীর এই প্রশ্নের জবাবে হাসানুল হক বলেন, এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার নেই। তারা যে প্রতিবেদন দিয়েছে, সে বিষয়ে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে।
Avgv‡`i †g‡nicyi WU Kgt