আমাদের মেহেরপুর ডট কমঃ কেমন কাটছে ঈদ জেলার এক ঝাঁক কলম সৈনিক যারা তাদের মেধা মননশীলতা দিয়ে ব্যাস্ততম সময় কাটায় দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া সংবাদ মানুষের কাছে পৌঁছে দেবার কর্মতৎপরতায় নিজেকে নিয়োজিত রাাখতে । ঈদ ও পারিবারিক সময় নিয়ে তাদের ব্যস্ততার তেমন সুযোগ হয়ে ওঠে না । তারপরেও ঈদের ক্ষণিক আনন্দ পেতেই কেওবা ফিরে এসেছে গ্রামের বাড়িতে আপনজনদের কাছে আর কেওবা পাড়ি জমিয়েছে বিদেশে । কিন্তু আনন্দের ঘাটতি নেই শত ব্যাস্ততার মাঝেও ।
রবিউল ইসলামঃ শহেেরর প্রানকেন্দ্র বাসস্ট্যান্ড পাড়ার মৃত ফাাহিম শেখের ছেলে রবিউল প্রায় দুই যুগেরও বেশী সময় ঢাকায় সাংবাদিকতা করে আসছেন ।তিনি বর্তমানে সাপ্তাহিক মুক্তি বাণীর নিবাহী সস্পাদক । তিনি এবার ঈদ উদযাপন করবেন ঢাকা শহরে । ঈদের নামাজ আদায় করবেন শেওবাপাড়া জামে মসজিদে । অবসর সময় কাটাবেন পরিবারের সাথে । তবে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সহ মেরেপুরের সকলকে।
রবিউল ইসলামঃ
কাজী হাফিজঃ শহরের মল্লিক পাড়র সম্ব্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে ছোটবেলা থেকেইলেখালেখিতে সময় কাটিয়ে দেড় যুগ ধরে ঢাকায় সাংবাদিকতা করে আসছেন কাজী হাফিজ । গ্রামের বাড়ি আশরাফপুরে ।বর্তমানে তিনি দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি ।সাংবাদিকতায় দেশে ও আন্তর্জাতিক ভাবে পুরস্কৃত হয়েছেন । তিনি জাতীয় প্রেস ক্লাব ও রিপোটার্স ইউনিটির সদস্য । তিনি এবার ঈদ উদযাপন করবেন তার মোহাম্মদপুর নিজ বাসায় । মাতৃবিয়োগের কারণে এক সপ্তাহ পর মাযের কুলখানির জন্য নিজ গ্রাম আশরাফপুরে আসবেন । ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সহ মেরেপুরের সকলকে । মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন ।
কাজী হাফিজঃ
মনির হায়দারঃ মেহেরপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী গ্রাম আমঝুপির ইসলামনগরে মাটি ও কাদার সাথে বেড়ে ওঠা কৈশরের উদ্যমতায় পেশা হিসাবে সাংবাদিকতকে বেছে নিয়ে তিনি বর্তমান সময়ে আলোচিত মুখ হিসাবে সকলের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছেন।“ টক শো” তে তার যুক্তিপূর্ণ আলোচনা সমালেচনা পর্যালোচনা জনপ্রিয় করে তুলেছে সাধারনের মাঝে ।তিনি বর্তমানে দৈনিক ইত্তেফাকের ডেপুটি চিফ রিপোর্টার । তিনি এবার ঈদ করবেন ভারতের কলিকাতার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে । প্রবাসে ঈদ করলেও দেশের সকল আত্মীয় স্বজন বন্ধুবান্ধব সহ সকলকে । মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন ।
মনিরহায়দারঃ তারকিুল ইসলাম ঃ তারিকুল ইসলাম গাংনী উপজেলার বামন্দীতে শৈশব ও কৈশর জীবন কাটিয়ে দেশ- মাটি ও মানুসের কথা জানাতে র ই”্ছা ছিল সাংবাকিতাকে পেশা হিসাবে বেছে নেওয়া ্ । বড় হয়ে এলাকায় লেখালেখির পাশাপামি ঢকায় সাংবাদিকতা করার প্রবল ইচ্ছা ও উদ্যমকে কাজে লাগিয়ে তিনি বর্তমানে তিনি দেড় যুগেরও বেশী সময় ধরে সাব এডিটর ও ভারপ্রাপ্ত এডিটরের দাযিত্ব পালন করে আসছেন ।বর্তমানে তিনি দৈনিক আলোকিত বাংলাদেশের যুগ্মসম্পাদক ।নামাজ শেষে তিনি নিজ বাসাতেই ঈদের কুশল বিনিময় করবেন ।
তারিকুল ইসলাম
তছলিমা খাতুনঃ তসলিমা খাতুন মেহেরপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী গ্রাম আশরাফপুরে মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে তিনি বড় হয়েছেন হাটি হাটি পাপা করে ।কিন্তু মনের মধ্যে মেয়ে হয়েও সাংবাদিকতাকে পেশা হিসাবে বেছে নেওয়ার অদম্য চেতনা তাকে শেষ পর্যন্ত এ পেশায় নিয়ে এসছে জেরায মেযে সাঙবাদিক কম হওয়ায় তার কর্ম তাকে পরিচিত করেছে । তিনি দৈনিক মানব কন্ঠ পত্রিকার সহ সম্পাদক এবার ঈদ করবেস নিজ গ্রাম আশরাফপুরে । কুশল বিনিময় করবেন আত্মীয় স্বজন সহ সকলের সাথে ।
মাসুদ রুমী ঃ স্বাধীনতার সুতিকাগার ঐতিহাসিক মুজিবনগরের গ্রােেম জন্মনিয়ে মাসুদ রুমী ছোটবেলা থেকেই মানুষ দুঃখ কষ্ট বেদনা নিয়ে লেখালেখির আগ্রহ ছিল চরমে । তারই হাত ধরে সে লেখাপড়া শেষ করে ঢাকায় সাংবাদিকতা পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করেন । তিনি দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকার সাব এডিটর । এবার ঈদ গ্রামের বাড়িতেই করবেন । ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শুভন্যাধ্রায়ী সহ স
মাসুদ রুমী
কাজী সোহাগ ঃ মেহেরপুরের ঐতিহাসিক গ্রাম আমঝুপিতে সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন কাজী সোহাগ। ছোট বেলায় থেকে জীবন জীবিকা নিয়ে ভাবনা ও চিন্তা চেতনাকে স্তানীয় পত্রিকায় তুলে ধরে এলাকায় সকলের মাঝে পরিচিতি লাভ করে। অর্থনিতী এম এ ড্রিগ্রী লাভের পর সাংবাদিকতা পেশা হিসাবে ঢাকায় দৈনিক মানব জমিনের সিনিয়র স্টাপ রিপোটার হিসাবে কর্মরত আছেন। তিনি ঢাকা রিপোটর্স ইউনিটি ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদস্য। নাড়ী ও মাটির টানে প্রতিবছরই গ্রামে আসেন ঈদ করতে।
মেহেরপুর জেলার এসব কৃতি সন্তান জেলার বাসিন্দা সহ বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে জানিয়ছেন পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা।
কাজী সোহাগ